ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ? এর কাজ, ও খাওয়ার নিয়ম জানুন?

ভূমিকা?

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে ইসোরাল ২০, esoral 20 এর কাজ কি - ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ, খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই ইসোরাল ২০ বা Esoral 20 সম্পর্কে জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল টি ভালোভাবে পড়বেন।

ইসোরাল মাপ্স (ESORAL MUPS) - বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত সর্বোত্তম বুক জ্বালা বা গ্যাস্ট্রিক এসিডিটির ওষুধ, যা চিকিৎসকের পরামর্শে রক্তজমাট প্রতিরোধী ওষুধের সাথেও দীর্ঘদিন গ্রহন উপযোগী।
ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ? এর কাজ, ও খাওয়ার নিয়ম জানুন


ইসোরাল ২০ হলো একটি জনপ্রিয় গ্যাস্ট্রিক ওষুধ, যার মূল উপাদান ইসোমিপ্রাজল (Esomeprazole)। এটি মূলত গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD), পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন, গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

নিচে ইসোরাল ২০, esoral 20 এর কাজ কি - ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ, খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

ফার্মাকোলজি?

ইসোমিপ্রাজল একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা গ্যাষ্ট্রিক প্যারাইটাল কোষে অবস্থিত H+/K+ ATPase এনজাইম সিস্টেমের সাথে, কোভালেন্ট বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত এসিড নিঃসরণের প্রধান ধাপকে বাধাগ্রস্থ করে। ইসোমিপ্রাজল (ওমিপ্রাজলের S-আইসোমার), প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের প্রথম একক অপটিক্যাল আইসোমা, যা রেসিমিক প্রোটন পাম্প অপেক্ষাকৃত অধিকতর এসিড নিয়ন্ত্রণ করে।

ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিস নির্মূলে: ২০/৪০ মি.গ্রা. হিসেবে দৈনিক ১ বার করে ৪-৮ সপ্তাহ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ৪-৮ সপ্তাহেই রোগ নির্মূল সম্ভব। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহকাল চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিস নিরাময় নিয়ন্ত্রণে: ২০ মি.গ্রা. করে দৈনিক ১ বার ৬ মাসের অধিক সময়কালের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস সহ গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স রোগীদের ক্ষেত্রে?

  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে (≥১৮ বছর)
  • ২০ মি.গ্ৰা. বা ৪০ মি.গ্রা. প্রতিদিন একবার
  • আইভি ইনজেকশনঃ >৩ মিনিট। আইভি ইনফিউশনঃ ১০-৩০ মিনিট
  • শিশুদের ক্ষেত্রে (১ থেকে ১৭ বছর)
  • ওজন < ৫৫ কেজিঃ ১০ মি.গ্রা. প্রতিদিন একবার
  • ওজন ≥ ৫৫ কেজিঃ ২০ মি.গ্রা. প্রতিদিন একবার
  • ১ মাস < ১ বছরঃ ০.৫ মি.গ্রা./কেজি প্রতিদিন একবার
  • আইভি ইনফিউশনঃ ১০-৩০ মিনিট

প্রাপ্তবয়স্কদের এন্ডোস্কোপির পর পুনরায় রক্তক্ষরনের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে?

  • প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে (≥১৮ বছর)
  • ৮০ মি.গ্রা.
  • আইভি ইনফিউশনঃ ৩০ মিনিট, এরপর প্রতি ঘন্টায় বিরামহীনভাবে ৮ মি.গ্রা. ইনফিউশন করতে হবে মোট ৭২ ঘন্টা।
রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন?

ডিওডেনাল আলসারে হ্যালিকোবেকটার পাইলোরী নির্মূলে ট্রিপল থেরাপী?

  • ইসোমিপ্রাজল ৪০ মি:গ্রা: দৈনিক ১ বার ১০ দিন
  • এমোক্সিসিলিন ১০০০ মি:গ্রা: দৈনিক ২ বার ১০ দিন
  • ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মি:গ্রা: দৈনিক ২ বার ১০ দিন
জলিঞ্জার ইলিশন সিনড্রোমে: ইসোমিপ্রাজল ক্যাপসুলের দৈনিক একক প্রয়োগ মাত্রা ২০-৮০ মি.গ্রা.। রোগীর বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী প্রয়োগ মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে এবং ক্লিনিক্যাল নির্দেশনা যতদিন থাকবে ততদিন চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।

সেবনবিধি?

ওরাল সাসপেনশন প্রস্তুত প্রনালী: একটি কাপে ১৫ মি.লি. বিশুদ্ধ পানিতে প্যাকেটের সম্পূর্ণ দানা মিশিয়ে ভালভাবে নাড়ুন। এবং ২-৩ মিনিট রেখে দিন, অতঃপর পুনরায় নাড়ুন এবং সম্পূর্ণ মিশ্রণ একবারে সেবন করুন, সাসপেনশনটি ন্যাসোগ্যাস্ট্রিক বা গ্যাস্ট্রিক টিউব দ্বারা প্রয়োগ করতে হলে।

১৫ মি.লি. পানিতে মেশাতে হবে। অন্য কোন পানীয় বা খাদ্য ব্যবহার করা উচিত নয় মিশ্রণটি ভালভাবে নাড়ার পর ২-৩ মিনিট রেখে দিন। অতঃপর পুনরায় ভালভাবে নাড়ার পর উপযুক্ত মাপের সিরিঞ্জ ব্যবহার করে ৩০ মিনিটের মধ্যে টিউবে প্রবেশ করাতে হবে। টিউবের ভেতরের সাসপেনশনটি পুনরায় পানি দিয়ে পরিস্কার করা উচিত।

ইন্ট্রাভেনাস ইনজেকশন: ভায়ালের ইসোমিপ্রাজলে ৫ মি.লি সোডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবণ মিশিয়ে ইন্ট্রাভেনাস ইনজেকশন ব্যবহার উপযোগী। দ্রবণ তৈরি করতে হবে প্রস্তুতকৃত দ্রবণ পরিষ্কার বর্ণবিহীন থেকে হালকা হলুদ বর্ণের রঙ ধারণ করতে পারে।

আইভি ইনজেকশন অবশ্যই শিরাপথে কমপক্ষে ৩ মিনিট ধরে প্রবেশ করাতে হবে প্রস্তুতির ১২ ঘন্টার মধ্যে অবশ্যই ইনজেকশন ব্যবহার করে শেষ করতে হবে। প্রস্তুতকৃত ইনজেকশন সাধারণ আলোতে ৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে।

রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন

ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া?

ইসোরাল ব্যবহারের সময় ফেনিটয়েন, ওয়ারফেরিন, কুইনিডিন, ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন, এমোক্সিসিলিন এর মিথষ্ক্রিয়ার কোন প্রমাণ নাই। তবে ডায়াজিপামের সাথে ইসোরাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডায়াজিপামের নিঃসরণ প্রক্রিয়া বিলম্ব হতে পারে। ইসোরাল কিটোকোনাজল, ডিগোক্সিন এবং লৌহ জাতীয় ওষুধের শোষণের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

প্রতিনির্দেশনা?

ইসোরাল ব্যবহারের সময় ফেনিটয়েন, ওয়ারফেরিন, কুইনিডিন, ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন, এমোক্সিসিলিন এর মিথষ্ক্রিয়ার কোন প্রমাণ নাই। তবে ডায়াজিপামের সাথে ইসোরাল ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডায়াজিপামের নিঃসরণ প্রক্রিয়া বিলম্ব হতে পারে। ইসোরাল কিটোকোনাজল, ডিগোক্সিন এবং লৌহ জাতীয় ওষুধের শোষণের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

প্রতিনির্দেশনা? ইসোমিপ্রাজলের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার পরিহার করা উচিত

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া?

মৃদু ও অস্থায়ী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে মাথাব্যথা, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, তলপেটে ব্যথা, কোষ্ট কাঠিন্য ইত্যাদি।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে?

গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ব্যবহারের কোন নির্দেশনা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি তবে জীবজন্তুর উপর পরীক্ষা করে কোন বিকলাঙ্গজনিত ফলাফল পাওয়া যায়নি। যেহেতু মাতৃদুগ্ধে ইসোমিপ্রাজলের নিঃসরণ ও সদ্যজাত শিশুদের উপর এর প্রভাবজনিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তাই ইসোমিপ্রাজল দিয়ে চিকিৎসাকালে স্তন্যদান সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে।

সতর্কতা?

ইসোরাল গ্যাস্ট্রিক আলসারে ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ম্যালিগন্যান্‌সির সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিতে হবে। তা না হলে ইসোরাল রোগের লক্ষণসমূহকে ঢেকে দিয়ে রোগ নিরূপণে বিলম্ব ঘটাতে পারে।

বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার? শিশুদের ক্ষেত্রে কার্যকারিতা ও নিরাপত্তা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি বয়স্কদের ক্ষেত্রে মাত্রা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই।

যকৃতের গোলযোগ: যকৃত ক্রিয়ায় গোলযোগের ক্ষেত্রে ওষুধের জৈবলভ্যতা (Bioavailability) এবং অর্ধজীবন (Half-Life) বেড়ে যেতে পারে। তাই সেক্ষেত্রে মাত্রা নির্ধারণের প্রয়োজন রয়েছে এবং এতে সর্বোচ্চ প্রয়োগ মাত্রা হবে দৈনিক ২০ মি.গ্রা.। মূত্র গোলযোগ: এ সকল ক্ষেত্রে মাত্রা নির্ধারণের প্রয়োজন নেই।

ইসোরাল ২০ এর দাম কত?

বাংলাদেশে ইসোরাল ২০-এর দাম কোম্পানি ও বাজারভেদে কিছুটা ভিন্ন হতে পারে সাধারণত এর মূল্য হয়ঃ
  • প্রতি ট্যাবলেটঃ ৳৬.০০
  • প্রতি স্ট্রিপ (১৪টি ট্যাবলেট): ৳৮৪.০০
  • এক প্যাকেট (১১২টি ট্যাবলেট): ৳৬৭২.০০
  • এছাড়া, এটি ৪০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ও ইনজেকশন ফর্মেও পাওয়া যায়।

ইসোরাল ২০ কিসের ওষুধ?

আপনারা অনেকেই জানেন না? ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ ? এই ওষুধটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI) গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। এটি পাকস্থলীর প্রোটন পাম্পকে অবরুদ্ধ করে অ্যাসিড উৎপাদন কমায়, ফলে পাকস্থলীর দেয়াল ও খাদ্যনালী সুরক্ষিত থাকে।

ইসোরাল ২০ এর কাজ কি?

ইসোরাল ২০ এর কাজ কি

আপনারা অনেকেই জানেন না ? esoral 20 এর কাজ কি? নিচে এর কাজ উল্লেখ করা হলোঃ
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD) – বুক জ্বালাপোড়া ও অম্বলের সমস্যা কমাতে।
  • ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস – পাকস্থলীর অ্যাসিডের কারণে খাদ্যনালীর ক্ষতি হলে।
  • গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসার – পাকস্থলীর ভেতরের ক্ষত নিরাময়ে।
  • জলিঞ্জার-এলিসন সিনড্রোম – অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদনের বিরল সমস্যায়।
  • উপরের তথ্যগুলো পড়ে, আশা করি সকলেই esoral 20 এর কাজ কি? বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

ইসোরাল ২০ খাওয়ার নিয়ম?

সাধারণত দিনে একবার, সকালে খালি পেটে গ্রহণ করা হয়।
কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসক দিনে দুবার সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন।
সাধারণ বা কুসুম গরম পানির সঙ্গে গ্রহণ করা উচিত।
চিবানো বা ভেঙে না খেয়ে সম্পূর্ণ ট্যাবলেট গিলে খেতে হবে।

রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন

ইসোরাল ২০ এর উপকারিতা?

  • পাকস্থলীর অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে।
  • বুক জ্বালাপোড়া ও অম্বল কমায়।
  • গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসার দ্রুত নিরাময়ে সাহায্য করে।
  • দীর্ঘমেয়াদী গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
  • হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি সংক্রমণের চিকিৎসায় সহায়ক।

ইসোরাল ২০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া?

অন্যান্য ওষুধের মতো ইসোরাল ২০-এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে, যেমনঃ
  • মাথাব্যথা
  • বমি ভাব বা বমি হওয়া
  • পেট ফাঁপা বা ডায়রিয়া
  • কোষ্ঠকাঠিন্য
দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে লিভারের সমস্যা বা ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিতে পারে যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুরুতর হয়, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ইসোরাল ২০ এর সেবনে সতর্কতা?

ইসোরাল ২০ এর সেবনে সতর্কতা

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধটি গ্রহণ করা উচিত নয়।
  • গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন।
  • দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের ক্ষেত্রে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।
  • কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
  • ইসোরাল নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স রোগ
  • ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস রোগসমূহ নির্মূলে
  • এছাড়াও ডিওডেনাল আলসারে হ্যালিকোবেটার পাইলোরী নির্মূলে (ট্রিপল থেরাপি) ইসোরাল ব্যবহৃত হয়
  • এসিড সম্পর্কিত ডিসপেসিয়া
  • ডিওডেনাল অথবা গ্যাস্ট্রিক আলসার
  • জলিঞ্জার-ইলিশন সিনড্রোম এর চিকিৎসায়

সংরক্ষণ?

শুকনো জায়গায় ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের কম তাপমাত্রায় সংরক্ষন করুন আলো ও আর্দ্রতা থেকে নিরাপদে রাখুন, শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

পোস্ট ট্যাগ?

ইসোরাল ২০ হলো গ্যাস্ট্রিক ও পাকস্থলীর অতিরিক্ত অ্যাসিডজনিত সমস্যার জন্য একটি কার্যকর ওষুধ এটি বুক জ্বালাপোড়া, অম্বল ও গ্যাস্ট্রিক আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে। তবে, এটি গ্রহণের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, যেন সঠিক নিয়মে ব্যবহার করে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য?

ইসোরাল ২০ একটি কার্যকরী ওষুধ, যা সঠিক নিয়মে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া সম্ভব। আশা করছি, আপনি ইসোরাল ২০, esoral 20 এর কাজ কি - ইসোরাল ২০ কিসের ঔষধ, খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং সতর্কতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন।

লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই Comments করে জানিয়ে দিবেন,সবাইকে ধন্যবাদ আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি রবিউল ইসলাম আসসালামু আলাইকুম। আল্লাহু সর্বশক্তিমান

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url