শীতে ত্বক ভালো রাখতে যে ৫টি নিয়ম মেনে চলবেন?

শীতে ত্বক ভালো রাখতে যে ৫টি নিয়ম মেনে চলবেন

হিমেল হাওয়া বইছে, আসছে শীত তাই আগাম প্রস্তুতি দরকার ত্বকের জন্য আমাদের ত্বক অত্যন্ত, সংবেদনশীল। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে ত্বকে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা যায়,এ ধরনের পরিবর্তন কোনো রোগের জন্য নয়। বরং আমাদের শরীরকে আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সাহায্য করে।

শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখার জন্য ত্বক খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে যাঁদের ত্বক শীতল আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারেন না, তাঁদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

১ । একটু বেশি পানি খান?

অনেকে শীতকালে পানি কম খান, যা মোটেও ঠিক নয়, বরং শীতকালে পানি বেশি খেতে হয়, যাতে ত্বক আর্দ্র থাকে। অনেকে শীতের কারণে গোসল করা থেকে বিরত থাকেন, এটাও ঠিক নয়, শীতে প্রতিদিন সামান্য উষ্ণ পানিতে গোসল করা প্রয়োজন। তবে বেশি উষ্ণ পানি ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হতে পারে।

২। ত্বকের আর্দ্রতায় লোশন বা তেল?

শীতের শুরুতে ত্বক শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়, ঠোঁট ফেটে যায়, হাত ও পা ফেটে যেতে পারে, ফলে চুলকানিও হতে পারে। তাই ত্বক শুষ্ক হলে পেট্রোলিয়াম জেলি, অলিভ অয়েল, বডি লোশন ব্যবহার করা যায়। তবে সবচেয়ে উপকারী হলো প্রাকৃতিক অলিভ অয়েল, এতে কোনো ধরনের রাসায়নিক উপাদান মিশ্রিত থাকে না। গোসলের পর অলিভ অয়েল ব্যবহার করা ভালো।

তবে শর্ষের তেল ব্যবহার করা যাবে না চাইলে অনেক সময় বিশুদ্ধ নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়। শীতকালে যেহেতু পানি কম ব্যবহার করা হয়, সে কারণে খোসপাঁচড়া বা চুলকানির প্রকোপ বাড়ে, যা অত্যন্ত ছোঁয়াচে। দীর্ঘদিন চুলকানি থাকলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ হয় এবং জীবাণু সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

তাই এধরনের চুলকানি হলে দেরি না করে চর্মরোগ–বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা নেওয়া দরকার, যাতে কোনো ধরনের জটিলতা না হয়।

৩। ঠোঁট থাক আর্দ্র?

ঠোঁটে যেকোনো ধরনের লিপজেল বা পেট্রোলিয়াম জেলি লাগানো যাবে। পায়ের গোড়ালি ফেটে গেলে পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়মিত ব্যবহার করা এবং সুতির মোজা পরতে হবে।

৪।সুতি কাপড় পরুন?

যাঁদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা আছে, তাঁরা ভেতরে সুতি অথবা ফ্লানেল কাপড়ের জামা পরে তার ওপর উলের কাপড় পরতে পারেন।
৫। গায়ে রোদ লাগান?
শীতে প্রতিদিন কিছুক্ষণ রোদে থাকা দরকার এতে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি পাবে। ভিটামিন ডি ত্বককে সুন্দর ও মসৃণ করে এবং বার্ধক্য রোধ করে।

শীতে ত্বক ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়?

সারা বছরই ত্বকের যত্ন নিতে হয় তবে শীতকালে এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। কারণ শীতের সময়ে আবহাওয়ার প্রভাব আমাদের ত্বকে অনেক বেশি পড়ে। এসময় আবহাওয়া অনেক শুষ্ক হয়ে যায়।

যার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় আমাদের ত্বকেও এতে ত্বক ও চুল শুষ্ক, নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। তাই শীতে ত্বক ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা জরুরি। চলুন জেনে নেওয়া যাক

ঠান্ডা পানিতে গোসল করবেন না?

শীতকালেও ঠান্ডা পানিতে গোসল করার অভ্যাস থাকে অনেকের। এই অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন। কারণ শীতকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে ত্বক আরও বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। সেইসঙ্গে ত্বকে দেখা দিতে পারে ব়্যাশও। তাই শীতের সময়ে হালকা গরম পানিতে গোসল করার অভ্যাস করুন।

এই সময়ে হালকা গরম পানিতে গোসল করলে ত্বকের তাপমাত্রা ঠিক থাকে ও ত্বক ভালো থাকে।

শীতে ত্বক ভালো রাখতে যে ৫ খাবার খাবেন?

শীত আসি আসি করছেএসময় একটু বেশি উষ্ণতা খোঁজে আমাদের মন। শীতের খাবার কিংবা প্রকৃতি নিঃসন্দেহে আকর্ষণীয়। আকর্ষণীয় এসময় পাওয়া বাড়তি উষ্ণতাটুকুও।

কিন্তু এই শীতের সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রভাবের একটি পড়ে আমাদের ত্বকে। আর তা শুরু হয় শীত আসার আগে থেকেই।

১। মিষ্টি আলু?

শীতকালীন প্রিয় খাবার মিষ্টি আলু ভিটামিন এ সমৃদ্ধ, যা ত্বক মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়। এতে আরও থাকে বিটা-ক্যারোটিন, যা শীতের কঠোর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। তাই শীতের এই সময়ে নিয়মিত মিষ্টি আলু খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সতেজ রাখতে কাজ করবে।

২। পালং শাক?

ত্বক-বান্ধব ভিটামিন ই পালং শাকের ভিটামিন এ এবং সি ত্বক ভালো রাখতে কাজ করে। এই শাক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং হাইড্রেশনে ভরপুর থাকে, যা আপনার ত্বককে বাড়তি সুবিধা দেয়। তাই শীতে ত্বক ভালো রাখতে নিয়মিত খেতে হবে পালং শাক।

৩। বাদাম এবং বীজ?

বাদাম এবং বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড দিয়ে পরিপূর্ণ থাকে যা আমাদের শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায়। এই খাবার নিয়মিত খেলে তা ত্বকের কোষের ক্ষতি সারাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ত্বকের নতুন কোষ জন্মাতেও করে।

ত্বককে মসৃণ করতে নিয়মিত এ ধরনের খাবার খান। দিনে এক মুঠো বাদাম, আখরোট বা সূর্যমুখীর বীজ যথেষ্ট।

৪। মাছ?

মাছের অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। ওমেগা -৩ এর অন্যতম উৎস হলো বিভিন্ন ধরনের মাছ। ডুবো তেলে ভাজার পরিবর্তে স্বাস্থ্যকরভাবে মাছ রান্নার পদ্ধতি বেছে নিন।

যেমন স্টিমিং, গ্রিলিং, পোচিং বা বেকিং। নিয়মিত মাছ খেলে তা শরীরের প্রদাহ কমাতেও কাজ করে। স্যামন, ম্যাকেরেল এবং সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছ আপনার ত্বক ভালো রাখতে কাজ করবে।

৫। অ্যাভাকাডো?

অ্যাভাকাডো বিদেশি ফল হলেও এখন আমাদের দেশে এটি পাওয়া যায়। এই ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন, ফোলেট, ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই ইত্যাদি থাকে।

যা শীতকালে ত্বককে অতিরিক্ত পুষ্টি সরবরাহ করে এবং শুষ্কতা দূর করে। অ্যাভোকাডো পুষ্টিগুণে ভরা। এটি ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি শরীরের আরও অনেক উপকার করে।

শীতে ছেলেরা ত্বক ভালো রাখতে যা করবেনটো?

শীতের প্রভাব শুধু মেয়েদের ত্বকেই পড়ে না, পড়ে ছেলেদের ত্বকেও। আর ছেলেরা যেহেতু নিজের যত্নে একটু বেশিই উদাসীন থাকে তাই তাদের ত্বকে শীতের আক্রমণও সহজ হয়। বছরের অন্যান্য সময় ততটা বোঝা না গেলেও শীতে একটু অবহেলায়ই ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে।

তাই শীতের সময়ে ছেলেদেরও ত্বকের যত্নে সমান সচেতন হতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক শীতে ছেলেরা ত্বক ভালো রাখতে কী করবেন।

যে সাবান গায়ে মাখেন সেই সাবান দিয়েই মুখ পরিষ্কার করেন?

এই অভ্যাস বাদ দিন কারণ সাবানে আছে উচ্চ পি এইচ যা আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। তাই মুখ পরিষ্কার করার জন্য সাবানের বদলে ক্লিনজার ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। তবে শুধু শীতেই নয়, বছরের অন্যান্য সময়েও ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করুন।

এক্সফোলিয়েশন?

ত্বকের যত্নে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করা জরুরি ছেলেরা ত্বক ভালো রাখতে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল থাকবে ত্বকে থাকা মৃত কোষ ঝরে যাবে। সপ্তাহে দুইদিন এক্সফোলিয়েট করতে পারলে শীতেও ত্বক ভালো থাকবে।

ঠোঁটের যত্ন?

শীতের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে আমাদের ঠোঁটে এসময় নিয়মিত লিপবাম ব্যবহার না করলে দ্রুত ঠোঁট ফেটে যায়। তবে শুধু লিপবাম কিংবা গ্লিসারিন ব্যবহার করলেই হবে না, সেইসঙ্গে নিয়মিত নিতে হবে ঠোঁটের যত্নও। ঠোঁট কোমল ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত স্ক্রাব করতে হবে।

ময়েশ্চারাইজ করা?

শীতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি কারণ এসময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যায়, যার প্রভাব পড়ে আমাদের ত্বকেও। শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে ত্বকও হয়ে পড়ে আর্দ্রতাহীন তাই এসময়ে প্রতিদিন ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এটি ত্বককে কোমল রাখে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।

পায়ের যত্ন?

শীত এলে পা ফাটার সমস্যা দেখা দেয় প্রায় সবারই। শুধু মেয়েরা নয়, এই সমস্যায় পড়েন ছেলেরাও। শীতের এই অত্যাচার থেকে বাঁচতে পায়ের যত্ন নিতে হবে নিয়মিত। শুধু যত্ন নিলেই হবে না, জুতার দিকেও রাখতে হবে নজর। শীতে পা ঢাকা জুতা পরলে পা অনেকটাই ভালো থাকে।

সেইসঙ্গে পরতে হবে মোজাও। পা ফেটে গেলে হালকা গরম পানিতে কিছুটা নারিকেল তেল, লবণ ও শ্যাম্পু গুলিয়ে নিয়ে তাতে মিনিট পনের পা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর পা ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফুট ক্রিম ব্যবহার করুন।

হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার?

শীতের সময়ে হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার করতে পারেনএর থেকে গরম বাস্প বের হয় যা ঘরের আর্দ্রতা বজায় রাখে। যে কারণে আপনার ত্বকও ভালো থাকবে। তাই শীতের দিনগুলোতে আপনি এর সাহায্য নিতেই পারেন।

শীতের সময়েও নিয়মিত ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হলে ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করে তবেই বের হবেন। কারণ এটি শীতে সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেট রে থেকে বাঁচতে আপনাকে সাহায্য করবে। ত্বকে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে রোদের তাপে ত্বক পুড়ে যায় না এবং ত্বকের রঙও ঠিক থাকে।

গ্লিসারিনযুক্ত সাবান ব্যবহার?

শীতের সময়ে এমন কোনো সাবান ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন যা আপনার ত্বককে শুষ্ক করে দিতে পারে। কারণ শীতের সময়ে আমাদের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক হয়ে যায়। এরপর এ ধরনের সাবার ব্যবহার করলে তা ত্বককে আরও ক্ষতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।

তাই শীতে এমন সাবান ব্যবহার করুন যাতে গ্লিসারিন রয়েছে। এতে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখা সহজ হবে।

শীতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন যে কারণে?

শীতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন যে কারণে

ত্বক নরম ও কোমল রাখতে অলিভ অয়েলে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড। ...
ত্বক উজ্জ্বল করতে আপনার প্রতিদিনের রূপচর্চার অংশ হিসেবে অলিভ অয়েল রাখুন।

মেকআপ রিমুভার মেকআপ রিমুভার হিসেবে অলিভ অয়েল দুর্দান্ত কাজ করে।

ইনগ্রোন হেয়ার রিমুভার স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে।

মুখে অলিভ অয়েল মাখলে কি হয়?

ত্বকের যত্নে অলিভ ওয়েল অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের নিয়মিত যত্নে তেলটি বেশ কার্যকর ভূমিকা রা
খতে পারে। ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষা ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু ঠিক করতে মুখের সজীবতায় বয়সের ছাপ দূর করতে ত্বক পরিষ্কার রাখতে।

অলিভ অয়েল কি ত্বক ফর্সা করে?

আমাদের ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে সুরক্ষিত রাখতে অলিভ অয়েল একটি কার্যকরী উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ত্বক স্থিতিস্থাপক হয় অর্থাৎ অলিভ অয়েল ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বলতা ও মসৃণতা প্রদান করে থাকে।

ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য কোন তেল ব্যবহার করা যায়?

আর্গান এসেনশিয়াল অয়েল : আর্গান অয়েল ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্য সেরা, এতে প্রদাহ বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এই কারণে এটি ত্বকে অনেক উপকার করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পত্তির কারণে আর্গান তেল অ্যান্টি-এজিং উদ্দেশ্যেও ব্যবহৃত হয়।

রাতে মুখে নারকেল তেল মাখলে কি হয়?

নারকেল তেল ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এটি ত্বকে কোলাজেন উৎপন্ন করে এবং ত্বকের জৌলুস ধরে রাখে। নিয়মিত মুখে নারকেল তেল মালিশ করলে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত হয় এবং ঝুলে যাওয়া চামড়া টানটান হয়ে ওঠে,শুষ্ক ত্বকে বলিরেখার সমস্যা বেশি দেখা যায়।
গাজর দিয়ে রাতারাতি ত্বক সাদা করার উপায়?
আপনার মুখ এবং ঘাড়ে গাজর মাস্ক প্রয়োগ করুন কিন্তু চোখ এবং মুখের এলাকা এড়িয়ে চলুন। প্রায় 30 মিনিটের জন্য মাস্কটি ছেড়ে দিন। হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং আপনার প্রিয় ময়েশ্চারাইজার লাগান। পছন্দসই ফলাফল পেতে সপ্তাহে একবার বা দুইবার এই ফেস মাস্কটি ব্যবহার করুন।

কালোজিরার তেল মুখে দিলে কি হয়?

প্রাচীন কাল থেকেই কালোজিরার তেল স্বাস্থ্য উপকারিতায় ও রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। এতে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। কালোজিরার তেলে আরও আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক ইত্যাদি। চুলের যত্নেও এটি বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

কালো জিরার দাম কত?

কালিজিরা: সেরা মানের কালোজিরার দাম ২০২৩ | কালোজিরা (কালো জিরা) মধু-1kg. ৳ 1,680.
Aadi Black Cumin Seed Oil - Kalojira Oil - 60 ml. ৳ 180.
Aadi Black Cumin Honey (কালোজিরা ফুলের মধু)-100 gm. ৳ 150.

কালোজিরার ইংরেজি নাম কি?

English #reelsfyp

খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয়?

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়া শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী বলে বিবেচিত হয়। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

কালোজিরার ব্যবহার প্রায় ২০০০ বছরেরও বেশি পুরনো। এটি প্রাচীন মিশরে ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো।

মধুর সাথে কালোজিরা খেলে কি হয়?

নিয়মিত কালোজিরা ও মধু খেলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এতে করে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে, যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হাঁপানী বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে কালোজিরা দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা খেলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা উপশম হয়।

কালোজিরার তেল মুখে দিলে কি হয়?

প্রাচীন কাল থেকেই কালোজিরার তেল স্বাস্থ্য উপকারিতায় ও রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। এতে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

কালোজিরার তেলে আরও আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক ইত্যাদি। চুলের যত্নেও এটি বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়?

প্রচুর ফল, সবজি, বাদাম, এবং বীজ ত্বককে ভিতর থেকে পুষ্টি জোগায় এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। হাইড্রেট থাকা শরীরের ভেতর থেকে হাইড্রেটেড থাকতে প্রচুর পরিমানে পানি গ্রহণ করতে হবে।

পোস্ট ট্যাগ?

পারদ পতনের সঙ্গে শীত ঘনিয়ে আসে, শুষ্ক ত্বক তখন বড় সমস্যায় পরিণত হয়। ঠান্ডা বাতাস, কম আর্দ্রতা এবং অভ্যন্তরীণ উত্তাপ সবই একসঙ্গে কাজ করে আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ছিনিয়ে নিতে, এটিকে শুষ্ক, নিস্তেজ এবং কখনও কখনও ফেটে যায়।

হার্বার টি, লেবু জল খেলেও ত্বক হাইড্রেট থাকার পাশাপাশি উজ্জ্বলতা বাড়বে। গরম পানির শাওয়ার: গরম পানির শাওয়ার ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল রিমুভ করে ফেলে।

লেখকের মন্তব্য ?

লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর উপকৃত হয়ে থাকে অবশ্যই Comments করে জানিয়ে দিবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি রবিউল ইসলাম আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url