গুগলে ব্লগ পোস্ট র্যাংক করার নতুন টেকনিক ১০০% কার্যকরী?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আপনারা যারা একদমই নতুন ব্লগ সাইট তৈরি করেছেন কিন্তু কোনভাবেই আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটে পোস্ট লিখে সেই পোস্টগুলি গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে আসতে পারছেন না। আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য।
আপনারা কম বেশি সকলেই জানেন বর্তমানে গুগল এডসেন্স থেকে বা গুগল থেকে নতুন ব্লগ সাইটের জন্য। আপডেট আসার পর থেকে অনেকের ব্লগ ওয়েবসাইটে পোস্টগুলি গুগলে ইনডেক্স হচ্ছে না, অনেকের পোস্টগুলি ইনডেক্স হলেও কিছুদিন পর পোস্টগুলি সার্চ করলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এবং কোনভাবেই আর্টিকেল নিজে লিখেও গুগলের প্রথম পেজে সেই পোস্টগুলি নিয়ে আসতে পারছেন না, আজকে আমার ব্যক্তিগত ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে দশ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের মাঝে কিছু নিয়ম বা কিছু টেকনিক আমি শেয়ার করব।
গুগলে ব্লগ পোস্ট র্যাংক করার নতুন টেকনিক
যে নিয়ম বা টেকনিকগুলি আপনি যদি ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই আপনার নতুন অথবা পুরাতন ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো গুগলের প্রথম পেজে আসবে ইনডেক্স হবে খুঁজে পাওয়া যাবে এই ধরনের সকল সমস্যাগুলোর সমাধান পাবেন।
এছাড়াও আপনারা জানেন যে, একটি ব্লগ ওয়েবসাইটের কনটেন্ট গুলোকে ওয়েবসাইটের প্রাণ বলা হয়ে থাকে। কারণ একটি ব্লগ ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসার মূল মন্ত্রই হচ্ছে আপনার ব্লগ সাইটের কনটেন্ট।আর এই কনটেন্ট গুলি যদি আপনি সঠিক নিয়মে লিখে।
এবং কিছু টেকনিক ব্যবহার করে আপনার সাইটে আপনি পাবলিস্ট করেন,সেক্ষেত্রে আপনার ব্লগ পোস্ট গুগলের প্রথম পেজে আসবে এবং প্রচুর ভিজিটর আপনার ব্লগ সাইটে আসবে এবং যত ভিজিটর আসবে তত বেশি আপনি গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম ও বৃদ্ধি করতে পারবেন।
আমরা যে ভুলগুলো করি
একটি ব্লগ ওয়েবসাইট যেকোনো ডোমেইন দিয়ে তৈরি করে আমরা প্রতিদিন চারটি- পাঁচটি- দশটি পর্যন্ত পোস্ট করে থাকে, এছাড়াও আমাদের সাইটে ১০০০ হাজারের বেশি আমাদের পোস্ট থাকা সত্ত্বেও ভিজিটর আসে না। তার মূল কারণ আমরা সঠিক নিয়মে আমাদের সাইটে পোস্ট করতে পারি না।
ধরুন আপনি সঠিক নিয়ম মেনে আপনার ব্লগ সাইটে এক হাজারটি পোস্ট করেছেন টোটাল এবং প্রত্যেকটি পোষ্ট গুগলে প্রথম পেজের আছে প্রতিটি পোস্ট থেকে মিনিমাম একজন করে ভিজিটর প্রতিদিন আসলে দিন শেষে এক হাজার পেজ ভিউ অর্গানিক আপনার সাইটে আসবে।
আর আপনার সাইটে ১০ হাজার পোষ্ট রয়েছে কিন্তু কোন পোস্টটি Google এর প্রথম পেজে নেই তাহলে আপনার এই পরিশ্রমের কোন মূল্যই আসবেন। সেজন্য অবশ্যই ব্লগ পোস্ট বা ব্লগ নিয়ে কাজ করার পূর্বে আজকের দেখার নিয়মটি জানতে হবে।
গুগলের প্রথম পেজে ব্লগ পোস্ট নিয়ে যাওয়া বিষয়গুলি নিচে আলোচনা করা হলো:-
একটি ব্লগ সাইটের পোস্টকে গুগল রাংকের প্রথম পেজে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রথম স্টেপ হিসাবে আপনি যে ব্লগ ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি ক্রয় করবেন। সেই ডোমেইনটি অবশ্যই আপনার কিওয়ার্ড রিলেটিভ হতে হবে।
আরো সহজ ভাষায় আপনাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করছিধরুন আপনি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটটি তৈরি করার পূর্বেই কিন্তু চিন্তা করেছেন যে কি সম্পর্কিত লেখালেখি আপনি এই ব্লগ সাইটটিতে লিখবেন। ধরুন আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত লেখালেখি করবেন, তাহলে আপনার ডোমেইন নেম Health রিলেটিভ কিওয়ার্ড দিয়ে বাছাই করতে হবে।
আবার ধরুন আপনি টেকনোলজি সম্পর্কিত বিষয়ে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটে আপনি লেখালেখি করবেন, তখন আপনাকে “Technology “কিওয়ার্ড দিয়ে একটি ডোমেইন ক্রয় করতে হবে। মোটকথা আপনি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার পূর্বে যখন আপনি মনস্থির করবেন।
যে বিষয়ে লেখালেখি করবেন, সে বিষয়ে যে কোন একটি কিওয়ার্ড দিয়ে কিওয়ার্ড রিচার্জ টুলস এর মাধ্যমে একটি ডোমেইন নেম পছন্দ করবেন।এবং সেই ডোমেইন আপনি ক্রয় করবেন।
Google রোবট আপনার ওয়েবসাইটটি কোন নিস বা টপিক রিলেটিভ সেই বিষয়টি তারা বুঝতে পারে না, যার ফলে আপনি সুন্দরভাবে কনটেন্ট তৈরি করে আপনার ব্লগ সাইটে পোস্ট করা সত্ত্বেও আপনার পোস্টগুলো ভিজিটরের কাছে অর্থাৎ গুগলের প্রথম পেজে যায় না।এছাড়াও পোস্টগুলি কয়েকদিন পর গুগলের ইনডেক্স হওয়া সত্বেও হারিয়ে যায়।
অতএব আপনারা চেষ্টা করবেন আপনার ওয়েবসাইটটি একটি সিঙ্গেল টপিকের উপরে সব ধরনের কিওয়ার্ড দিয়ে পোস্ট করতে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ ?
একটি ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে যাওয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ব্লগ পোস্টের কিওয়ার্ড রিসার্চ।অবশ্যই ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে লেখালেখি করতে চাইলে, বা ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে আপনি সফল হতে চাইলে আপনাকে সঠিকভাবে এসইও মেনটন করে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্ট লিখতে হবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার সহজ দুটি মাধ্যম ?
অনেক ধরনের মাধ্যম রয়েছে সেই সকল মাধ্যমের বাহিরে আপনি চাইলেন দুইটি মাধ্যমে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টের কিওয়ার্ড গুলো আপনারা রিসার্চ করতে পারেন।
আমাদের সঙ্গে গুগল নিউজ যুক্ত থাকতে ফলো করুন
অর্থাৎ আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ ধারাবাহিকতা ঠিক রেখে ব্লগার সাইটটিকে রেংকিং এ নিয়ে যেতে হবে। হুট করে ডোমেইন- হোস্টিং কিনে একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করেই যদি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনি ভুল জগতে বাস করছেন।কারণ একটি ব্লগ ওয়েবসাইটের ডোমেইন রেটিং বা ডোমেইম স্কোর আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায়।
লো কম্পিটিশন -মিডিয়াম কম্পিটিশন -হাই কম্পিটিশন কিভাবে বুঝবেন কিভাবে রিসার্চ করবেন সে বিষয়ে জানতে অবশ্যই নিচে থাকা ভিডিওটি অনুসরণ করতে হবে।
ব্লগ পোস্ট লেখার নিয়ম?
উপরের সকল বিষয়গুলি যখন ঠিকঠাক আপনার থাকবে তখন আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের জন্য আপনার একটি সুন্দরভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোস্ট লিখতে হবে। কারণ শুরুতেই বলেছি একটি ব্লগার সাইটের প্রাণ বলা হয় ব্লগ কনটেন্ট বা ব্লগ পোস্টকে,তাই অবশ্যই আপনাকে ব্লগ পোস্ট লিখার কিছু বিষয় লক্ষ্য করতে হবে।
প্রথম বিষয় .৫০-৭০ শব্দের মধ্যে একটি আকর্ষণীয় হেডলাইন তৈরি করতে হবে। আপনার ব্লগ পোস্টের জন্য এবং সেই হেড লাইনের মধ্যে অবশ্যই আপনার মূল ফোকাস কিওয়ারটি থাকতে হবে।
উদাহরণ -মূল ফোকাস কীওয়ার্ড ধরুন “কিওয়ার্ড রিসার্চ “তাহলে হেডলাইন আপনি তৈরি করবেন”ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা পানির মত সহজ ” এই হেডলাইনটি আকর্ষণীয় এবং মূল ফোকাস কিওয়ার্ড রয়েছে যে কেউ এই বিষয়ে গুগলে সার্চ করার পর হেডলাইনটি দেখলে সে আপনার ব্লগ পোষ্টটি পড়তে আগ্রহী হবে।
দ্বিতীয় বিষয় – মেটা ডেসক্রিপশন অর্থাৎ ব্লগ পোস্টের যে ডেসক্রিপশন হবে তা অবশ্যই দুই থেকে পাঁচ লাইনের মধ্যে হতে হবে। যার মধ্যে মিনিমাম এই মূল ফোকাস কিওয়ার্ড রিলেটিভ পাঁচটি সাব কিওয়ার্ড থাকতে হবে। উদাহরণ – “ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা পানির মত সহজ “এই হেডলাইনের জন্য আমি একটি ডেসক্রিপশন তৈরি করে দিচ্ছি নিচে
একদম ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে চাচ্ছেন,তারা খুব সহজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ এর প্রক্রিয়া এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ কি এছাড়াও কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এই সকল বিষয় আজকের ব্লগ পোস্টে জানতে পারবেন”উপরের ডেসক্রিপশনের মধ্যে বোল্ড করা ওয়ার্ডগুলো সাব বা রিলেটেড কিওয়ার্ড।
আশা করছি বুঝতে পেরেছেন,এছাড়াও আরো সহজ ভাবে বুঝতে পারবেন
তৃতীয় বিষয় – ব্লগ পোষ্টের ভূমিকা। যা একটা ব্লগ ভিজিটরকে ধরে রাখার কৌশল। এমনভাবে আপনার ব্লগ পোস্টের ৫-১০ লাইনের একটি ভূমিকা তৈরি করতে হবে বা লিখতে হবে ।
যার মধ্যে মিনিমাম ৩-৫ বার আপনার মূল কিওয়ার্ডটি থাকে এবং এত বেশি লোভনীয় এবং আকর্ষণীয় ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে যে, যাতে করে একজন ভিজিটর আপনার এই পোস্টটি সম্পূর্ণ না পড়ে বা না শেষ করে অন্য কোন পোষ্টের মধ্যে বা স্কিপ করে চলে না যায়।
চতুর্থ বিষয় :-ব্লগ পোস্টের হেডলাইন বা বর্ণনা।এই সেক্টরে আপনার ব্লগ পোষ্টের মিনিমাম তিন থেকে যতগুলি সম্ভব ব্লগ পোস্ট যে বিষয়ে সে বিষয়ে সাব হেডলাইন বা H1,H2,H3,H4,H5 হেডলাইন গুলি তৈরি করতে হবে এবং সে সম্পর্কে মিনিমাম ৫ থেকে ১০ লাইনের দুই তিনটি প্যারা আকারে লিখতে হবে।
লক্ষ্যণীয় বিষয় হেডলাইন গুলির মধ্যে অবশ্যই কিওয়ার্ড থাকতে হবে এছাড়াও যে প্যারাগ্রাফ গুলি আপনি লিখবেন সে প্যারাগ্রাফ গুলির মধ্যেও আপনার মূল কিওয়ার্ড একের অধিক ব্যবহৃত হতে হবে। মনে রাখবেন একটি ব্লগ পোষ্টের মধ্যে আপনার পোস্টের মূল কিওয়ার্ড অসংখ্য বার যাতে ব্যবহৃত হয়। এভাবে আপনি প্রত্যেকটি হেডলাইন এবং হেড লাইনের সঙ্গে বর্ণনা গুলি লিখবেন।
পঞ্চম বিষয় :- প্রশ্ন-উত্তর সেকশন তৈরি করা। অবশ্যই ব্লগ পোস্টটির শেষ অংশে যাওয়ার পূর্বে আপনার ব্লগ পোস্ট রিলেটিভ কিছু প্রশ্ন উত্তর সেকশন তৈরি করে নিবেন। এবং সেই সকল প্রশ্ন ও উত্তরের মধ্যেও আপনি কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন। মূল কিওয়ার্ড অথবা সাব কিওয়ার্ড গুলো।
ষষ্ঠ বিষয় – উপসংহার বা শেষ কথা। প্রত্যেকটি ব্লগ পোস্ট লেখা শেষ হয়ে গেলে সেই ব্লগ পোস্ট রিলেটিভ অবশ্যই একটি উপসংহার বা শেষ কথা পাঁচ থেকে দশ লাইনের লিখে দিবেন। এবং এখানেও চেষ্টা করবেন আপনার ব্লগ পোস্টের মূল কিওয়ার্ড এবং সাব কিওয়ার্ড গুলি ব্যবহার করতে।
ব্লগ পোস্টের ইমেজ?
অবশ্যই ব্লগ পোষ্টের মধ্যে যে ইমেজগুলি প্রয়োজনীয় ব্যবহার করবেন অথবা আপনার পোস্টের থাম্বেল হিসেবে যে ইমেজ ব্যবহার করবেন তা নিজে এসইও করে ইমেজগুলো তৈরি করে নিবেন।
ব্লগ পোস্টের লিংক যুক্ত করা?
অবশ্যই আপনার ব্লগ পোস্টের মধ্যে মিনিমাম দুইটি ইন্টারনাল লিংক এবং একটি এক্সটার্নাল লিঙ্ক ব্যবহার করবেন। ইন্টার্নাল লিংক হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের অন্যান্য পোষ্টের লিংক, এক্সটার্নাল লিংক হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের পোস্ট সোর্সের ক্ষেত্রে ভিজিটরকে Trust করানোর জন্য এক্সট্রানাল একটি লিংক এই পোস্ট রিলেটিভ ব্যবহার করবেন।
আশা করছি উপরের এই বিষয়গুলি লক্ষ্য রেখে আপনি যদি আপনার নতুন ব্লগ সাইটের এর জন্য পোস্ট লিখে পাবলিস্ট করেন তাহলে আপনার ব্লগ পোস্টটি অবশ্যই গুগলে প্রথম পেজে থাকবে। এবং পোষ্টের কনটেন্ট যদি ভিজিটরের প্রয়োজন মেটানোর মত সুন্দর হয় তাহলে আস্তে আস্তে আপনার এই পোস্টটি google এর একদম টপ পেজে র্যাংকিং করবে।
ব্লগ পোস্ট লেখার পূর্বে কম্পিটিটরকে এনালাইসিস করবেন যেভাবে?
প্রথমে আপনি যে বিষয়ে বা যে কিওয়ার্ড দিয়ে পোস্ট লিখবেন সে কিওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ করুন। প্রথমেই যে ওয়েবসাইটটি আসবে এই কিওয়ার্ডের ব্লগ পোষ্টের সেই পোস্টটি ওপেন করে অ্যানালাইসিস করুন।
উপরের বিষয়গুলি এনালাইসিস করা হয়ে গেলে এই ব্লগ পোস্টের কনটেন্ট গুলি এক থেকে পাঁচ বার আপনি পড়ে নিবেন এরপর আপনার ভাষায় এই মূল বিষয়গুলি ঠিক রেখে আপনার মত করে তার চাইতে অধিক কিওয়ার্ড এবং ওয়ার্ড ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখুন।
আশা করছি উপরের এই সকল বিষয়কে লক্ষ্য করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যদি পোস্ট লিখেন তাহলে ১০০% আপনার পোস্টগুলো ৭ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে Google এর প্রথম পেজে রেংকিং এ আসবে এবং সহজে ইনডেক্স হবে এবং ইনডেক্স বা পোস্টগুলি কোনদিনই হারিয়ে যাবে না।
সম্পূর্ণ এই প্রসেসটি অর্থাৎ ব্লগ পোস্ট লিখা থেকে শুরু করে পাবলিস্ট করা পর্যন্ত উপরের এই সম্পূর্ণ বিষয়টি জানতে নিচের ভিডিওটি অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই একের অধিক বার দেখবেন। এবং এই নিয়ম অবশ্যই অনুসরণ করবেন।
আপনার এই নিয়ম কি আসলেই কার্যকরী তার প্রমাণ?
দেখুন আপনাকে অবশ্যই কাউকে না কাউকে বিশ্বাস করতে হবে তবে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে কিছু লক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।
গুগলে কিভাবে ইনডেক্স হয়?
গুগলে কীভাবে ব্লগকে দ্রুত index করার উপায় জানার আগে, আসুন জেনে নেওয়া যাক আপনার ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করার পরে, আপনাকে ইনডেক্স করার জন্য কোন নিয়ম গুলো অতিক্রম করতে হবে ।
ব্লগ পোস্ট ফাস্ট ইনডেক্স করার উপায় ?
গুগলে ইন্ডেক্সিং একটি জটিল প্রক্রিয়া, যা বোঝা আমাদের মতো সাধারণ ইউজারদের ক্ষমতায় নেই। আমি আগেই বলেছি, আপনার আর্টিকেল useful হলেই Google আপনার ওয়েবপেজকে ইন্ডেক্স করবে।
অতএব, ফাস্ট ইনডেক্স এর জন্য আমি আপনাকে যে টিপসগুলি বলতে যাচ্ছি তা ফলো করার আগে, একবার ইউজারের দৃষ্টিকোণ থেকে আপনার নিজের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল পড়ুন এবং তারপর বিবেচনা করুন আপনার আরটিকেল ই কিনা। যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। ইউনিক এবং হাই কোয়ালিটি পোস্ট লিখুন।
লেখক এর শেষ কথা
লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর উপকৃত হয়ে থাকে অবশ্যই Comments করে জানিয়ে দিবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম,হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি রবিউল ইসলাম আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url